জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস আজ
নিজস্ব প্রতিবেদক | প্রকাশিত: ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২২, ০১:৪৩
শতাব্দী থেকে শতাব্দী ধরে মানুষের সব জ্ঞান জমা হয়ে রয়েছে বইয়ের ভেতরে। অন্তহীন জ্ঞানের উৎস হলো বই, আর সেই বইয়ের আবাসস্থল হলো পাঠাগার বা গ্রন্থাগার। বই, পুস্তিকা ও অন্যান্য তথ্য সামগ্রির একটি সংগ্রহশালা। আজ জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস।
শনিবার (৫ ফেব্রুয়ারি) পঞ্চমবারের মতো জনগণকে গ্রন্থাগারমুখী করা, পাঠাভ্যাস বৃদ্ধির লক্ষ্যে দেশব্যাপী দিবসটি পালিত হচ্ছে। জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস উদযাপনে সংস্কৃতি মন্ত্রনালয়ের উদ্যোগে শনিবার বেলা ১১টায় জাতীয় গ্রন্থাগার প্রাঙ্গণে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। উদ্বোধনী আয়োজনে প্রধান অতিথি থাকবেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
এতে মূল আলোচক থাকবেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। সভাপতিত্ব করবেন সংস্কৃতি সচিব মো. আবুল মনসুর। এবারের প্রতিপাদ্য ‘সুবর্ণজয়ন্তীর অঙ্গীকার, ডিজিটাল গ্রন্থাগার’। দিবসটি উপলক্ষে পৃথক বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বাণীতে রাষ্ট্রপতি বলেন, প্রযুক্তির নতুন ধারার সাথে তাল মিলিয়ে সরকার গ্রন্থাগারের অবকাঠামোগত সুযোগ- সুবিধা বৃদ্ধি করেছে। একটি জ্ঞানমনস্ক , সুন্দর ও আলোকিত সমাজ গঠনে গ্রন্থাগারের ভূমিকা অপরিসীম। মানব সভ্যতার সূচনা ও বিকাশ এবং ধারাবাহিকতার অমূল্য তথ্যাবলি পুস্তকে গ্রন্থিত থাকে। গ্রন্থাগার সেই সংখ্যাতীত পুস্তকের বিপুল সমাহারকে ধারণ করে।
বাণীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘তথ্যপ্রযুক্তির অভাবিত উন্নয়ন-স্রোতে পরিবর্তনের নতুন ধারার বাস্তবায়নে উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে বর্তমান সরকার গ্রন্থাগারের অবকাঠামোগত সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করছে, পাশাপাশি গ্রন্থাগারগুলিকে ডিজিটালাইজেশনের জন্য প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে।
এনএফ৭১/এনজেএ/২০২২
বিষয়: জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস বই পুস্তিকা ও অন্যান্য তথ্য সামগ্রির একটি সংগ্রহশালা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংস্কৃতি মন্ত্রনালয়
পাঠকের মন্তব্য
মন্তব্য পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য সম্পাদক দায়ী নন।