• ** জাতীয় ** আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি : শেখ হাসিনা ** আবারও তিন দিনের ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি ** চুয়াডাঙ্গায় হিট স্ট্রোকে দুই নারীর মৃত্যু ** ইউআইইউ ক্যাম্পাসে ‘কৃত্রিম বৃষ্টি’ নিয়ে তোলপাড় সারাদেশ ** সিলেটে মসজিদে যাওয়ার পথে বজ্রপাতে ইমামের মৃত্যু ** নরসিংদীতে হিট স্ট্রোকে যুবকের মৃত্যু ** সব ধরনের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন : https://www.newsflash71.com ** সব ধরনের ভিডিও দেখতে ভিজিট করুন : youtube.com/newsflash71 ** লাইক দিন নিউজফ্ল্যাশের ফেসবুক পেইজে : fb/newsflash71bd **


ক্যানসারমুক্ত হওয়ার পর নারীরা সন্তান ধারণের ক্ষমতা রাখে

Md. Rafiqul Islam | প্রকাশিত: ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩, ০৪:১৪

সংগৃহীত

মরণব্যাধি ক্যানসার থেকে সেরে ওঠা অনেক মেয়েরা সন্তান জন্ম দিতে পারবেন কি না তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভোগেন। তাদের জন্য সুখবর! ক্যানসারের চিকিৎসা এবং তার প্রভাবমুক্ত হওয়ার পর তারা নিশ্চিন্তে সন্তানধারণ করতে পারবেন। তাতে কোনো সমস্যা হবে না। সম্প্রতি এক গবেষণায় এ দাবি করা হয়েছে।

গবেষকরা জানিয়েছেন, সন্তানধারণ করা নিয়ে কোনো দ্বিমত না থাকলেও তা অনেকটা নির্ভর করে রোগের ধরন, চিকিৎসার পদ্ধতি এবং জীবনযাপনের ওপর। এই রোগের চিকিৎসা চলাকালীন শরীরে ক্যানসার আক্রান্ত কোষগুলেকে নষ্ট করতে যেসব ক্ষতিকারক রাসায়নিক বা তরঙ্গের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়, তার প্রভাব বেশ অনেক দিন পর্যন্ত থাকে শরীরে। তার জেরে ক্ষতি হতে পারে গর্ভস্থ ভ্রূণের।

আরও পড়ুন: বর্ষসেরা খেলোয়ারের তালিকায় মেসি, এমবাপ্পে ও বেনজেমা : ফিফা

চিকিৎসকদের মতে, চিকিৎসার পদ্ধতি ছাড়াও ক্যানসার শরীরের কোন অংশকে আক্রান্ত করছে, সে বিষয়টি কিন্তু এই ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর পর যে বিষয়টি মাথায় রাখতে হয়, সেটি হলো কে কতটা তাড়াতাড়ি সেরে উঠতে পারবেন, অর্থাৎ ব্যক্তিগত প্রতিরোধ ক্ষমতা। সব শেষে দেখতে হয়, রোগী কেমোথেরাপির প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত হয়ে উঠতে পেরেছেন কি না। এই সব বিষয় যাচাই করে তবেই কোনো নারীকে সন্তানধারণের পরামর্শ দেওয়া যেতে পারে। 

ক্যানসারের চিকিৎসা বেশ সময়সাপেক্ষ। তাই কারও ক্ষেত্রে দুই বছর, আবার কারও ক্ষেত্রে তা ৫-৬ বছরও হতে পারে। তবে ৫-৬ বছর পর ক্যানসারমুক্ত হলেও সঙ্গে সঙ্গে অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার ঝুঁকি না নেওয়াই ভালো। কারণ, তখনও পর্যন্ত শরীর থেকে কেমোথেরাপির প্রভাব পুরোপুরি চলে যায় না। এর প্রভাবে সাময়িকভাবে নষ্ট হয় ডিম্বাণু উৎপাদন ক্ষমতা। তারপর চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী শারীরিক সব খুঁটিনাটি পরীক্ষা করে দেখে, তবেই নিশ্চিত হতে পারেন যে মা হতে আর কোনো বাধা রয়েছে কি না।




পাঠকের মন্তব্য

মন্তব্য পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য সম্পাদক দায়ী নন।

Top