• ** জাতীয় ** আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি : শেখ হাসিনা ** আবারও তিন দিনের ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি ** চুয়াডাঙ্গায় হিট স্ট্রোকে দুই নারীর মৃত্যু ** ইউআইইউ ক্যাম্পাসে ‘কৃত্রিম বৃষ্টি’ নিয়ে তোলপাড় সারাদেশ ** সিলেটে মসজিদে যাওয়ার পথে বজ্রপাতে ইমামের মৃত্যু ** নরসিংদীতে হিট স্ট্রোকে যুবকের মৃত্যু ** সব ধরনের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন : https://www.newsflash71.com ** সব ধরনের ভিডিও দেখতে ভিজিট করুন : youtube.com/newsflash71 ** লাইক দিন নিউজফ্ল্যাশের ফেসবুক পেইজে : fb/newsflash71bd **


গোপালগঞ্জ সদর উপজেলায় কৃষকদের সিআইজি কংগ্রেস

শাকিল খান | প্রকাশিত: ১১ এপ্রিল ২০২৩, ১৯:১৯

কৃষি অফিস এ সিআইজি কংগ্রেসের আয়োজন

গোপালগঞ্জ সদর উপজেলায় আজ  কৃষক ও কৃষাণীদের সিআইজি কংগ্রেস অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকাল ৯টায় গোপালগঞ্জ চরবয়রা ঘোনাপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ২০২২-২৩ অর্থ বছরের ন্যাশনাল এগ্রিকালচারাল  টেকনোলজি প্রোগ্রাম ফেজ  প্রজেক্ট (এনএপিটি-২) (১ম সংশোধিত ) প্রকল্পের আওতায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের  গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা কৃষি অফিস এ সিআইজি কংগ্রেসের আয়োজন করে।

প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের গোপালগঞ্জ খামারাবাড়ির উপ-পরিচালক আব্দুল কাদের সরদার। বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী হর্টি কালচার সেন্টারের উপ-পরিচালক মোঃ মিজানুর রহমান ও গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাফরোজা আক্তার।

এই সিআইজি কংগ্রেসে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার গোবরা, হরিদাসপুর,রঘুনাথপুর ও বোড়াশী  ইউনিয়নের ১০ টি সিআইজির ২ শ” কৃষক ও কৃষাণী অংশ নেন।

চরবয়রা ঘোনাপাড়া উচ্চ বিদ্যালয় ম্যানিজিং কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব খোন্দকার মহিউদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সিআইজি কংগ্রেসে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মোঃ হামিদুল ইসলাম, উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা মোঃ লিয়াকত হোসেন, চরবয়রা ঘোনাপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ অহেদুল ইসলাম, সিবি ঘোনাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি অবসরপ্রাপ্ত ক্যাপ্টেন শাহজাহান শেখ, কৃষক আকরাম হোসেন, কৃষাণী বিনা বিশ্বাস সহ অনেকে বক্তব্য দেন।

বক্তারা বলেন, সিআইজি হল কৃষকদের ‘কমন ইন্টারেস্ট গ্রুপ।” এই গ্রুপের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে নিজেদের মধ্যে একতা বৃদ্ধি ও স্থায়ী সংযোগ স্থাপন করা। সিআইজি সদস্যরা তাদের কৃষির সমস্যা চিহ্নিত করবেন। তারপর সমাধানের উপায় নির্ধারণ করবেন। তারা দেশের খাদ্য উতপাদন বৃদ্ধি করবেন। সেই সাথে কৃষক ও কৃষাণী গ্রুপের সদস্যদেরও আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়ন ঘটবেন। এতে কৃষক নিজে সাবলম্বী হবেন। উন্নয়নের বাস্তব ভিত্তিক স্মার্ট পরিকল্পনা গ্রহণ করে তারা টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করবে।




পাঠকের মন্তব্য

মন্তব্য পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য সম্পাদক দায়ী নন।

Top