বিটিএসকে সরিয়ে বিলিয়ন ক্লাবে ব্ল্যাক পিংক!
নিউজফ্ল্যাশ৭১ ডেস্ক | প্রকাশিত: ৬ মে ২০২১, ২০:৩৩
কে-পপ কোরিয়ান একটি সংগীত রীতি যার উৎপত্তি দক্ষিণ কোরিয়ায়। গানের জগতে পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুত প্রসারিত হওয়া স্থানকেই কে-পপ বা কোরিয়ান পপ বলা হয়। কে-পপ এর জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে যখন ১৯৯২ সালে গঠিত ব্যান্ড 'সিও তাইজি আন্ড বয়'এর অন্য ধাচের সংগীত দর্শকের সামনে হাজির করে।
২১ শতকে জাপানিজ মার্কেটে ঢোকার পর এর জনপ্রিয়তা আরও বাড়তে শুরু করে, এশিয়ায় বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের মধ্য দিয়ে এটি দ্রুতই ভাইরাল হয়ে উঠে এবং টিনেজারদের মধ্যে রয়েছে এর বিপুল জনপ্রিয়তা। আর এই কে-পপে রয়েছে অনেক জনপ্রিয় ব্যান্ড। যার মধ্যে ব্ল্যাক পিংক ও বিটিএসের শীর্ষে রয়েছে।
সম্প্রতি বিটিএসের রেকর্ড হটিয়ে নতুন রেকর্ড গড়ল নারী ব্যান্ড ব্ল্যাক পিংক। চতুর্থ গান নিয়ে সম্প্রতি ১০০ কোটির ক্লাবে ঢুকেছে ব্যান্ডটির সদস্যরা। এর আগে বিটিএস ও ব্ল্যাক পিংক- দুটো দলেরই এই ক্লাবে ছিল তিনটি করে গান।
ব্ল্যাক পিংকের হিট সেই গানটি হলো ‘এস ইফ ইটস উওর লাস্ট'। এটি ইউটিউবে উন্মুক্ত করা হয়েছিল ২০১৭ সালের ২২ জুন। ১০০ কোটির ঘরে ঢুকতে একটু বেশিই সময় নিয়েছে গানটি। একই সঙ্গে গানটি পেয়েছে কয়েক লাখ লাইক ও কমেন্ট। আর এতেই কে-পপ রাজ্যের বিলিয়ন ক্লাবে এখন সেরার আসনে উঠে বসল দক্ষিণ কোরিয়ার নারী ব্যান্ড ব্ল্যাক পিংক।
গেল বছর আরও একটি রেকর্ড ভাঙে কে-পপ ব্যান্ড ব্ল্যাক পিংক। ‘how you like that' গানটি ইউটিউবে ২৪ ঘণ্টায় সবচেয়ে বেশি ভিউ পায়। আর এসবের পেছনে ব্যান্ড দলটির সাবস্ক্রাইবার বেইজেরও ভূমিকা আছে অনেক। বিটিএস এর সাবসক্রাইবার যেখানে ৪ কোটি ৮৫ লাখ, সেখানে ব্ল্যাক পিংকের সংখ্যাটা ৬ কোটি ৩ লাখ!এর আগে বিলিয়ন ক্লাবে থাকা ব্ল্যাক পিংকের ৩টি গান হলো- ডুডু ডুডু ডু, কিল দিস লাভ ও বুমবায়া। অন্যদিকে বিটিএস এর ৩ গানের মধ্যে রয়েছে ডাইনামাইটস, বয় উইথ লাভ ও ডিএনএ।
এনএফ৭১/ফামি/২০২১
পাঠকের মন্তব্য
মন্তব্য পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য সম্পাদক দায়ী নন।