‘শেখ পরিবারের কে কোথায়’
রায়হান রাজীব | প্রকাশিত: ১৬ অক্টোবর ২০২৪, ১৪:৩৮
শেখ পরিবারের কে কোথায়— কালের কণ্ঠ পত্রিকার প্রধান শিরোনাম এটি। এতে বলা হয়েছে, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত পাঁচই অগাস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর আওয়ামী লীগের শীর্ষ পর্যায়ের অনেক নেতা আত্মগোপনে চলে যান। গা-ঢাকা দেন মাঝারি ও তৃণমূল পর্যায়ের অনেক প্রভাবশালী নেতাও।
ওইদিন রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর মাঠে শেখ পরিবারের কাউকেও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। শুধুমাত্র ঢাকা ছেড়ে যাওয়া শেখ হাসিনার বিষয়টি পরিষ্কার।
তিনি বর্তমানে ভারতের দিল্লিতে অবস্থান করছেন, কিন্তু তার সঙ্গে ছোট বোন শেখ রেহানা ঢাকা ছাড়লেও তার অবস্থানের বিষয়টি পরিষ্কার নয়। শেখ রেহানার ব্রিটিশ পাসপোর্টও রয়েছে। তাই তিনি বড় বোনের সঙ্গে ভারতে আছেন, নাকি অন্য কোথাও চলে গেছেন—এ ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না বলে খবরে বলা হয়।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় তার মা দেশ ছাড়ার আগে থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছিলেন। মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক মহাপরিচালক হিসেবে কর্মরত। চাকরির কারণে তিনি আগে থেকে ভারতে অবস্থান করছেন।
শেখ রেহানার ছেলে রেদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি কোথায় অবস্থান করছেন, সেটি অজানা। পাঁচ অগাস্টের পর থেকে শেখ সেলিমের পরিবার আত্মগোপনে আছে। শেখ পরিবারের ঘনিষ্ঠ সূত্র দাবি করছে, শেখ সেলিম এখনো দেশেই আছেন। তবে এই তথ্যের সত্যতার বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
শেখ সেলিমের ভাই শেখ ফজলুল হক মনির দুই সন্তান শেখ ফজলে শামস পরশ এবং শেখ ফজলে নূর তাপস। পাঁচ অগাস্টের পর থেকে তাদের খোঁজ নেই। সরকার পতনের দুই দিন আগে সিঙ্গাপুর যান তাপস। শেখ পরশও দেশ ছেড়েছেন বলে জানা যায়।
শেখ সেলিমের ছোট ভাই শেখ ফজলুর রহমান মারুফ ক্যাসিনো বিতর্কের সময় আলোচনায় এসেছিলেন। তিনি বর্তমানে সিঙ্গাপুরে আছেন বলে জানা গেছে। তার ভগ্নিপতি যুবলীগের সাবেক চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরীও আত্মগোপনে আছেন।
সরকার কি তাহলে প্রতিবিপ্লবের মুখোমুখি? - মানবজমিন পত্রিকার প্রধান শিরোনামটি মূলত একটি মন্তব্য প্রতিবেদন। অন্তর্র্বতীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে মানবজমিন সম্পাদকের আলাপে উঠে আসা কিছু প্রশ্ন দিয়ে এ প্রতিবেদনটি করা হয়েছে।
খবরে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক গণঅভ্যুত্থানকে বিপ্লব হিসেবে বর্ণনা করে প্রধান উপদেষ্টাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল - “বলা হচ্ছে, প্রতিবিপ্লব এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। ফিলিপাইনেও বিপ্লবের পর এমনটা ঘটেছিল। সরকারি মহল কি তাহলে চিন্তিত?”
এর জবাবে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, “এটা নতুন কোনও খবর নয়ৃচোখ-কান খোলা রেখেছি। যা ব্যবস্থা নেয়ার নিচ্ছি।” প্রধান উপদেষ্টাকে তার উপদেষ্টামণ্ডলীর কার্যক্রমের মূল্যায়ন করতে বলা হলে, তিনি জবাব দিয়েছেন, "ভালো-মন্দ সবই আছে। কেউ দুর্বল, কেউ সবল। আমি তাদের কাজ দেখছি, মানুষও দেখছে। একটা জায়গায় পৌঁছে তো আমাকে নম্বর দিতে হবে। সেটার কাজ এখন চলছে। মানুষ চেয়ে আছে আমাদের দিকে।"
দেশের অর্থনীতি চাপে থাকবে আরও ১ বছর— আজকের পত্রিকার দ্বিতীয় প্রধান শিরোনাম এটি। বিশ্বব্যাংকের বরাতে এখানে ওই কথা বলা হয়েছে। সংস্থাটির এক পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, উচ্চ মূল্যস্ফীতি, বহিস্থ খাতের চাপ, আর্থিক খাতের দুর্বলতা এবং রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে চেপে বসেছে। এসব চ্যালেঞ্জ শিগগির দূর হওয়ার লক্ষণ নেই।
বিশ্বব্যাংকের ‘বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট’ প্রতিবেদন প্রকাশ উপলক্ষে গতকাল মঙ্গলবার ঢাকার আগারগাঁওয়ে অনুষ্ঠিত আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন সংস্থাটির প্রতিনিধিরা।
সেখানে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেক অনলাইনে ওয়াশিংটন থেকে বলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে খুব বেশি ভূমিকা রাখতে পারেনি। অথচ প্রতিবছর উল্লেখযোগ্যসংখ্যক তরুণ শ্রমবাজারে প্রবেশ করছেন।
তিনি আরও বলেন, উচ্চ মূল্যস্ফীতি বাংলাদেশের জন্য অন্যতম চ্যালেঞ্জ। নানা উদ্যোগ নিয়েও এটি কমানো যাচ্ছে না; বিশেষ করে খাদ্য মূল্যস্ফীতি অনেক বেশি, যা সাধারণ মানুষের জীবনমান নিচে নামাচ্ছে; পাশাপাশি বৈষম্যও বাড়ছে বাংলাদেশে।
এক সপ্তাহেই বাড়ল ১২ পণ্যের দাম — এটি দৈনিক প্রথম আলো’র প্রধান শিরোনাম। এতে বলা হয়েছে, নিত্যপণ্যের দামের চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে সাধারণ মানুষ। এমন কোনও নিত্যপণ্য নেই, যার দামে স্বস্তি আছে। সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাবে, এক সপ্তাহে, অর্থাৎ সাত থেকে ১৪ই অক্টোবরের মধ্যে ১২টি নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে।
এ তালিকায় রয়েছে সয়াবিন তেল, পাম তেল, চালের কুঁড়ার তেল বা রাইস ব্র্যান অয়েল, আলু, ছোলা, পেঁয়াজ, রসুন, জিরা, দারুচিনি, ধনে, গরুর মাংস ও ডিম। টিসিবি’র তালিকায় শাকসবজির দাম উল্লেখ থাকে না। যদিও এখন বাজারে সবচেয়ে চড়া দাম শাকসবজির। একেকটি শাকের আঁটি এখন ৩০-৫০ টাকা। বেশির ভাগ সবজির কেজি ৮০ টাকা থেকে শুরু। কোনও কোনও সবজি বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকা কেজি।
ট্রাইব্যুনালে বিচার শুরু কাল — এটি ইত্তেফাক পত্রিকার প্রধান শিরোনাম। এতে বলা হয়েছে, জুলাই-অগস্ট মাসে সংঘটিত হত্যা-গণহত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলার বিচারের জন্য বৃহস্পতিবার ১৭ই অক্টোবর বসছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
পুরাতন হাইকোর্ট ভবন প্রাঙ্গণে স্থাপিত অস্থায়ী এজলাসে ওইদিন এই হত্যাকাণ্ডের বিচারকাজ শুরু হবে। এই ভবন সংস্কারের কাজ পুরোদমে চলছে। সেই সংস্কারকাজ দ্বিতীয় বারের মতো গতকাল বিকালে পরিদর্শন করেছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল এবং গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
পরিদর্শন শেষে আসিফ নজরুল বলেন, “পহেলা নভেম্বর থেকে এই ভবনে বিচারকাজ শুরু করার কথা রয়েছে। আমরা এই বিচার করতে বাংলাদেশের মানুষের কাছে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ও বদ্ধপরিকর।”
Extreme weather events threatening food security— এটি ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের প্রধান শিরোনাম। এখানে বলা হয়েছে, গত বছরের মে মাস থেকে বাংলাদেশ ডজনখানেকবার চরম ভাবাপন্ন আবহাওয়ার মুখোমুখি হয়েছে।
এর মাঝে আছে চারটি ঘূর্ণিঝড়, তাপপ্রবাহ, শৈত্যপ্রবাহ। এগুলো বাংলাদেশকে খাদ্য নিরাপত্তার দিক থেকে হুমকিতে ফেলে দিয়েছে। এইসব দুর্যোগ যে শুধু কৃষক ও খাদ্য নিরাপত্তাকেই ক্ষতিগ্রস্ত করেছে, তা নয়। সেইসাথে, অর্থনীতিকেও ঝুঁকিতে ফেলেছে। এমনটাই বলছেন কৃষিবিদ ও অর্থনীতিবিদরা। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের মে মাস থেকে সংঘটিত হওয়া এইসব দুর্যোগের কারণে দেশের সাত থেকে ৫০টি জেলার চার থেকে ১৫ শতাংশ ফসল নষ্ট হয়েছে।
এগিয়ে অগ্রসর শিক্ষার্থীরা দুর্বলরা আরও পিছিয়ে— সমকাল পত্রিকার দ্বিতীয় প্রধান শিরোনাম এটি। এতে বলা হয়েছে, এবারের এইচএসসি’র ফল ‘অর্ধেক পরীক্ষা, অর্ধেক সাবজেক্ট ম্যাপিং’ পদ্ধতিতে প্রকাশ করায় মেধাবীরা লাভবান হয়েছেন।
কিন্তু মাধ্যমিকে আশানুরূপ ফল করতে না পারা শিক্ষার্থীরা এবারও পিছিয়ে পড়েছেন। শিক্ষাবিদরা বলছেন, আগের পাবলিক পরীক্ষায় ফল খারাপ করা ছাত্রছাত্রীদের পরের পরীক্ষায় পরিশ্রম বেশি করে ফল ভালো করার সুযোগ থাকে। তবে পরীক্ষা না হলে, আগের পরীক্ষার সাবজেক্ট ম্যাপিং করার কারণে পিছিয়ে পড়ারা আরও পিছিয়েই পড়ে। এবারের উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফলেও তাই হয়েছে।
২০২৪ সালের উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমান পরীক্ষার পরীক্ষার্থীরা তাদের সব পরীক্ষা শেষ করতে পারেননি। মোট ১৩টি পত্রের মধ্যে সাতটি পত্রের পরীক্ষা দিয়েছিলেন তারা। দেশে বৈষম্যবিরোধী গণআন্দোলন ও গণঅভ্যুত্থানের পর নতুন করে পরীক্ষার রুটিন ঘোষণা করলেও একদল শিক্ষার্থী সচিবালয়ে ঢুকে পড়ে বাকি পরীক্ষা না দেওয়ার দাবি জানান।
সরকার সেই দাবি মেনে বাকি ছয়টি পরীক্ষা বাতিল করে। এই ছয়টি পত্রের পরীক্ষা এসএসসি ও সমমানের বিষয়গুলোর প্রাপ্ত ফলের ভিত্তিতে সাবজেক্ট ম্যাপিং করে এবারের ফল প্রকাশ করা হয়েছে।
ডিম-মুরগি বেচে ফুলেফেঁপে উঠছে বড় উৎপাদক প্রতিষ্ঠানগুলো— এটি বণিক বার্তা পত্রিকার প্রধান শিরোনাম।। এখানে বলা হয়েছে, দেশের মানুষের আমিষের চাহিদা পূরণের অন্যতম প্রধান উৎস মুরগি ও ডিমের বাজারে অস্থিরতার প্রভাব পড়ছে মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তের ওপর।
নানামুখী সংকটেও ডিম ও মুরগিসহ পোলট্রি পণ্যের ব্যবসায় ভালো মুনাফা করছে করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো। এরই মধ্যে এ খাতের অন্যতম শীর্ষ তিন কোম্পানি কাজী ফার্মস, সিপি বাংলাদেশ ও প্যারাগন পোলট্রির মোট সংরক্ষিত মুনাফা দাঁড়িয়েছে প্রায় দুই হাজার ৭০০ কোটি টাকায়।
মুনাফা থেকে যাবতীয় প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ ব্যয়, আয়কর ও শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ পরিশোধের পর যে অংক অবশিষ্ট থাকে সেটিই একটি কোম্পানির সংরক্ষিত মুনাফা। এটিকে কোম্পানির পুনর্বিনিয়োগযোগ্য মুনাফা হিসেবেও দেখা হয়।
বাংলাদেশে আমেরিকান কোম্পানিগুলোর আগ্রহ অনেক বেড়েছে— এটি নয়া দিগন্ত পত্রিকার দ্বিতীয় প্রধান শিরোনাম। এতে বলা হয়েছে, আমেরিকান কোম্পানি এক্সিলারেট এনার্জির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্টিভেন কোবোস অন্তর্র্বতী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে সাক্ষাৎ করেছেন।
এ সময় বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে ও কার্বন নিঃসরণ প্রক্রিয়ায় আরো বিনিয়োগের পরিকল্পনা, তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) সরবরাহ বৃদ্ধি এবং তা নির্বিঘ্ন রাখতে আগ্রহ প্রকাশ করেন স্টিভেন কোবোস।
প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, আপনার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে বাংলাদেশে আমেরিকান কোম্পানিগুলোর আগ্রহ অনেক বেড়েছে। এক্সেলারেট এনার্জি ইতোমধ্যে বাংলাদেশের দু’টি অফশোর ফ্লোটিং স্টোরেজ এবং রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিটে বিনিয়োগ করেছে, যা প্রতিদিন এক দশমিকএক বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করে। এটি দেশের মোট গ্যাস সরবরাহের প্রায় ৩৪ শতাংশ।
শনিবার আরও কয়েকটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা— সংবাদ পত্রিকার দ্বিতীয় প্রধান শিরোনাম এটি। এ খবরে বলা হয়েছে, রাষ্ট্র সংস্কারের প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে আগামী শনিবার গণফোরাম, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি-বিজেপি (আন্দালিব পার্থ), ১২ দলীয় জোট, এলডিপি, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল, লেবার পার্টির সাথে সংলাপে (আলোচনায়) বসবেন অন্তর্র্বতী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।
গতকাল সন্ধ্যায়ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার উপ প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার জানিয়েছেন, সংলাপে আরও দুই একটি রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে।
জাতীয় পার্টিকে (জাপা) সংলাপে ডাকা হবে কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “এ বিষয়ে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি। এটি চলমান প্রক্রিয়া, পরে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।” গত পাঁচই অক্টোবর বিএনপিকে দিয়ে এই আলোচনা শুরু হয়। এরপর একে একে জামায়াতে ইসলামী, গণতন্ত্র মঞ্চ, হেফাজতে ইসলাম, বাম গণতান্ত্রিক জোট, ইসলামী আন্দোলন, এবি পার্টি ও গণ অধিকার পরিষদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সংলাপ হয়। সূত্র: বিবিসি বাংলা
বিষয়:
পাঠকের মন্তব্য
মন্তব্য পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য সম্পাদক দায়ী নন।