ডিজিটালি উন্মোচিত হলো ফারাও রাজার মমি
ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক | প্রকাশিত: ৩১ ডিসেম্বর ২০২১, ০৫:১৬
মিসরের ডিজিটালি উন্মুক্ত করা হলো বিখ্যাত ফারাও প্রথম আমেনহোটেপের মমি। তার মমি ঘিরে রয়েছে অনেক কৌতূহল। মমিটি ১৮৮১ সালে আবিষ্কৃত হলেও, এত দিন উন্মোচন করা হয়নি।
উন্নত ডিজিটাল থ্রি-জি প্রযুক্তি ব্যবহার করে ফারাও ওই রাজার মমির রহস্যের উন্মোচন করেছেন মিসরের কায়রো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা। বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, মিসরের কায়রো বিশ্ববিদ্যালয়ের রেডিওলজির অধ্যাপক সাহার সেলিম ও সাবেক পুরাকীর্তি বিষয়ক মন্ত্রী প্রখ্যাত ইজিপ্টোলজিস্ট জাহি হাওয়াস এই গবেষণার নেতৃত্ব দেন। 'এতে মিশরীয় গবেষণায় প্রথমবারের মতো রাজার মুখ, তার বয়স, স্বাস্থ্যের অবস্থা, অনন্য মমিকরণ পদ্ধতি এবং পুনরুদ্ধারের বিষয়ে অনেক গোপনীয়তা উন্মোচিত হয়েছে।'
জানা গেছে, প্রত্নতাত্ত্বিকেরা মমির সঙ্গে থাকা কাপড় না সরানোর ফলে বিভিন্ন অলংকার ও সাজসজ্জা নষ্ট হয়নি। মিসরের দক্ষিণ লুক্সর থেকে প্রথম আমেনহোটেপের মমিটি আবিষ্কৃত হয়েছিল। যার বাঁধনগুলো প্রত্নতাত্ত্বিকদের খুলতে দেওয়া হয়নি। যাতে এর চারপাশে চুলের মতো ঘিরে থাকা মুখোশ এবং ফুলের মালাগুলো অক্ষত থাকে।
এনএফ৭১/এনজেএ/২০২১
বিষয়: মিসর আমেনহোটেপের মমি
পাঠকের মন্তব্য
মন্তব্য পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য সম্পাদক দায়ী নন।