‘আগামী বছরই জাতীয় নির্বাচন’
রায়হান রাজীব | প্রকাশিত: ১৯ অক্টোবর ২০২৪, ২০:২৫
‘আগামী বছরই জাতীয় নির্বাচন’
আগামী বছরই জাতীয় নির্বাচন!— কালের কণ্ঠ পত্রিকার প্রধান শিরোনাম। সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল আভাস দিয়েছেন যে আগামী বছর নাগাদ নির্বাচন হতে পারে। এমনটাই বলা হয়েছে এই খবরে। এর আগে সেনাবাহিনী প্রধান ওয়াকার-উজ-জামান আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেড় বছরের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছিলেন।
আগামী বছরের মধ্যে নির্বাচন করা নিয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল যে বক্তব্য দিয়েছেন তা বেশ তাৎপর্যপূর্ণ মনে করছে বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। তবে নির্বাচনের ‘সময়’ নিয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা না আসা পর্যন্ত আশ্বস্ত হতে পারছে না বিএনপি। আইন উপদেষ্টার বক্তব্যের সরাসরি কোনো প্রতিক্রিয়া দেয়নি জামায়াত। অন্য দলগুলোর মধ্যেও মিশ্র প্রতিক্রিয়া আছে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নির্বাচন কখন হবে, কিভাবে হবে, নির্বাচন করার আগে কী কী কাজ সম্পন্ন করতে হবে—তা অর্ন্তবর্তী সরকারের বিবেচনার বিষয়।
পল্লী বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ের নেপথ্যে গভীর ষড়যন্ত্র— এটি নয়া দিগন্ত পত্রিকার প্রধান শিরোনাম। এখানে বলা হয়েছে, অন্তর্র্বতী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলমের আহ্বানে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি আগামীকাল রোববার পর্যন্ত স্থগিত করেছে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মীরা।
তার কাছ থেকে মামলা প্রত্যাহার ও আটকদের ছেড়ে দেয়াসহ কোনোপ্রকার হয়রানি না করার আশ্বাস পেয়েছিলেন আন্দোলনকারীরা। কিন্তু বাংলাদেশ সংবাস সংস্থার বরাতে এই প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বিদ্যুৎ খাতকে অস্থিতিশীল করার অভিযোগে ঢাকার খিলক্ষেত থানায় দায়েরকৃত পৃথক দু’টি রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির (পবিস) ছয় কর্মকর্তার তিন দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছে আদালত।
পবিস কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলায় অভিযোগ করা হয়, ‘গত কয়েক মাস ধরে বিভিন্ন পল্লীবিদ্যুৎ সমিতির কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারী একত্রিত হয়ে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক চক্রের সাথে মিলে জরুরি সেবা বিদ্যুৎ খাতকে অস্থিতিশীল করে তুলছে। সেইসাথে, বিগত সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রী, এমপি ও প্রভাবশালীদের মদদে নানান অযৌক্তিক দাবি দাওয়ায় ষড়যন্ত্র করে পল্লী বিদ্যুতায়ন কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করছে।’
বলা হয়েছে যে তাদের এ ধরনের কার্যকলাপ ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্র্বতী সরকারকে চরমভাবে অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টা করার এবং বিদ্যুৎ ব্যবস্থা অচল করে দিয়ে অন্তর্র্বতী সরকারের বিরুদ্ধে জনমনে বিদ্বেষ সৃষ্টি করার মাধ্যমে সরকারকে চরমভাবে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলা দেশদ্রোহিতার শামিল।
রাজনীতির লড়াই এখন সোশ্যাল মিডিয়ায়— মানবজমিন পত্রিকার প্রধান শিরোনাম এটি। এতে বলা হয়েছে, এই ট্রেন্ড এখন সারা দুনিয়াতেই চলছে। তবে গত কয়েক বছরে বাংলাদেশের ফেসবুক ব্যবহারকারীদের ট্রেন্ড ছিল এক রকম।
মূলত, বিএনপি-জামায়াতসহ বিরোধী নেতা-কর্মীরা সরব ছিলেন বেশি। কিন্তু গত পাঁচই অগাস্টের পর চিত্র কিছুটা ভিন্ন। আত্মগোপনে থাকা আওয়ামী লীগ নেতারা এখনও নীরব। তবে কর্মীরা বসে নেই। ফেসবুক, এক্সে নানামুখী প্রচারণা চালাচ্ছেন তারা।
ছড়াচ্ছে নানা গুজবও। জবাব দিচ্ছেন বিএনপি-জামায়াত সমর্থকরা। সব মিলিয়ে এক জমজমাট লড়াই চলছে। বাংলাদেশে বড় কয়েকটি আন্দোলনই সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর নির্ভর হয়ে গড়ে উঠেছিল। বিশেষ করে ২০১৩ সালে গণজাগরণ মঞ্চের উত্থান, ২০১৮ সালের কোটা আন্দোলন এবং সর্বশেষ ২০২৪ এর কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে সরকার পতনের আন্দোলনে সোশ্যাল সাইটের ভূমিকা ছিল বেশ।
বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকার আন্দোলন দমাতে সোশ্যাল সাইট বন্ধ করার ওপর বেশি জোর দিয়েছিলেন। কিন্তু তার সরকারের চালানো নানা হত্যাযজ্ঞের ভিডিও ও স্থির চিত্র যখন সোশ্যাল সাইট খুলে দেয়ার পর ছড়িয়ে পড়ে তখন আর আটকানো যায়নি আন্দোলন। শেষ পর্যন্ত পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। তাই বিশ্লেষকরা মনে করেন, রাজনৈতিক লড়াইসহ আগামী দিনের সব জনমত সৃষ্টিতে অনলাইন প্রচারণাকে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। যারা এদিকে নজর কম দেবে তারা পিছিয়ে পড়বে।
সুপারিশ পেয়েও বাদ ৯৯ চাকরিপ্রার্থী— এটি আজকের পত্রিকার প্রধান শিরোনাম। এতে বলা হয়েছে, ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সুপারিশপ্রাপ্ত হওয়ার পরও চাকরি পেলেন না ৯৯ জন প্রার্থী।
সম্প্রতি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জারি করা চূড়ান্ত প্রজ্ঞাপনে বাদ পড়েছেন তারা। দেশে এর আগেও বিসিএস-এর নিয়োগ প্রজ্ঞাপন থেকে বাদ পড়ার দৃষ্টান্ত রয়েছে। তবে এবার বাদ পড়েছেন রেকর্ডসংখ্যক, যা গত পাঁচ বিসিএসের মধ্যে সর্বোচ্চ।
জানা যায়, ৪৩তম বিসিএস থেকে দুই হাজার ১৬৩ জনকে ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য গত বছরের ২৬শে ডিসেম্বর সুপারিশ করে পিএসসি। এর প্রায় ১০ মাস পর চলতি মাসের ১৫ তারিখ ৪৩তম বিসিএসের প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এতে চূড়ান্ত নিয়োগ পেয়েছেন দুই হাজার ৬৪ জন।
ভুক্তভোগী প্রার্থীদের অভিযোগ, বর্তমান অন্তর্র্বতী সরকারও ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের মতো পুলিশ বা গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে অনেক প্রার্থীকে বাদ দিয়েছে। এতে বঞ্চিত হয়েছেন প্রকৃত মেধাবীরা। তারা আরও বলেন, একজন প্রার্থী দীর্ঘ প্রক্রিয়া শেষে (প্রিলিমিনারি, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা) পিএসসির চূড়ান্ত সুপারিশ পায়। এরপর কাউকে বাদ দেওয়াটা অন্যায়।
সাজা দিয়েও সামলাতে হিমশিম বিএনপি— এটি সমকাল পত্রিকার প্রধান শিরোনাম। এখানে বলা হয়েছে, পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে দল ও নেতাদের ভাবর্মূতি আরও বাড়িয়ে আগামী নির্বাচনে ক্ষমতায় যেতে চায় বিএনপি। তবে দলের হাইকমান্ডের এ আশা পূরণে ‘পথে কাঁটা’ হয়ে দাঁড়িয়েছেন মাঠপর্যায়ের কিছু নেতাকর্মী।
তাদের দখলদারিত্ব ও চাঁদাবাজিসহ নানা অপকর্মে দলের ভাবমূর্তি কিছুটা হলেও ক্ষুণ্ণ হচ্ছে। কিন্তু অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিয়েও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না দলটি। আড়াই মাসে সহস্রাধিক নেতাকর্মীকে বহিষ্কারসহ নানা সাংগঠনিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়েও লাগাম টানা যাচ্ছে না।
দেশের বিভিন্ন স্থানে কতিপয় নেতাকর্মী দলের কঠোর অবস্থানকে তোয়াক্কা না করে অপকর্মে জড়িয়ে পড়ছেন। এ পরিস্থিতিতে কিছুটা বিব্রতকর অবস্থায় পড়ছে দলটির হাইকমান্ড। অবশ্য বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের ‘জিরো টলারেন্সে’র কারণে তৃণমূলের নেতাকর্মীদের মধ্যে এক ধরনের আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। কারণ অপকর্ম ও বিরোধে জড়িয়ে এরই মধ্যে অনেক ত্যাগী নেতাকর্মী দল থেকে বাদ পড়ছেন।
একীভূতকরণের শর্ত লঙ্ঘন করে আট বছর ধরে এয়ারটেল ব্র্যান্ডিং ও মার্কেটিং করছে রবি— বণিক বার্তা পত্রিকার প্রধান শিরোনাম। বলা হচ্ছে, ২০১৬ সালের ২৬শে অক্টোবর রবি আজিয়াটা লিমিটেড ও এয়ারটেল বাংলাদেশ লিমিটেড একীভূতকরণের অনুমতি দেয় বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। বিটিআরসি’র দেয়া অনুমতিতে একীভূতকরণের পর সব পণ্য ও সেবার বিজ্ঞাপন এবং বাজারজাতে রবি আজিয়াটা লিমিটেড নাম ব্যবহারের বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়।
কিন্তু নিয়ন্ত্রক সংস্থার দেয়া শর্ত পূরণ না করে আগের মতোই রবি ও এয়ারটেল নামে দু’টি ব্র্যান্ডের পণ্য ও সেবা বাজারজাত করছে কোম্পানিটি। এয়ারটেল বাংলাদেশ লিমিটেডের ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখা যায়, এয়ারটেল ব্র্যান্ডের নামে আলাদা রিচার্জ অফার, ইন্টারনেট সেবা, রোমিং সেবা, ইন্টারন্যাশনাল কল ট্যারিফ, এয়ারটেল বিকাশ অটো রিচার্জ, এয়ারটেল নেটওয়ার্ক টাওয়ার, ই-স্পোর্টস এবং গেমিং ও ভোল্টে সেবার বিজ্ঞাপন দেয়া রয়েছে। কোম্পানিটির ওই সাইটে প্রবেশের জন্য রবি নাম্বারের মাধ্যমে লগইনের চেষ্টা করা হলেও তা সম্ভব হয়নি। আর রবির পক্ষ থেকে এয়ারটেলকে সাব-ব্র্যান্ড দাবি করা হলেও এয়ারটেলের ওয়েবসাইটে এয়ারটেলকে একটি বৈশ্বিক ব্র্যান্ড হিসেবে দাবি করা হয়।
সংখ্যানুপাতিকের যোগ বিয়োগ— শিরোনামটি দেশ রূপান্তর পত্রিকার। এই প্রধান প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সংসদে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব ব্যবস্থা চালুর বিষয়টি তিন দশক আগে আলোচনায় এসেছিল। গত অগাস্টে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর আবারও সে আলোচনা জোরালোভাবেই শুরু হয়েছে।
সম্প্রতি বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল অন্তর্র্বতী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে সংসদ নির্বাচনে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতির পক্ষে নিজেদের মত জানিয়েছে। এসব দল সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতির নির্বাচনে নিজেদের লাভ যেমন দেখছে, তেমনি সংসদে সব দলের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত ও স্বৈরশাসনের পথ বন্ধ হবে বলে মনে করছে। এসব দলের বেশিরভাগই কম সাংগঠনিক শক্তির দল। তাদের চেয়ে বেশি সাংগঠনিক সামর্থ্যের জামায়াতও এ ব্যবস্থার পক্ষে। জাতীয় পার্টিও (জাপা) এ কাতারে আছে। তবে দেশের অন্যতম বড় দল বিএনপি আনুপাতিক ব্যবস্থার পক্ষে নয়। তারা বর্তমান নির্বাচনব্যবস্থার পক্ষে। এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগের অবস্থান জানা যায়নি।
মূল্যস্ফীতি রোধে ৪ পদক্ষেপ— এটি যুগান্তর পত্রিকার প্রধান শিরোনাম। এতে বলা হয়েছে, মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে সরকার চার পদক্ষেপ বাস্তবায়নে তৎপরতা চালাচ্ছে। তবে এগুলো বাস্তবায়নে নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করতে হচ্ছে।
মধ্যে অন্যতম হচ্ছে অসহযোগিতা। সুযোগ বুঝে অসাধু ব্যবসায়ীদের বেশি মুনাফার প্রবণতা আগের চেয়ে বেড়েছে। বিভিন্ন স্তরে চাঁদাবাজি হচ্ছে। এসব কারণে পণ্যের দাম বেড়ে যাচ্ছে। ফলে মূল্যস্ফীতির ওপর বাড়তি চাপ পড়ছে।
তাই মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সরকার, টাকার প্রবাহ হ্রাস, শুল্ক কমানো, সুদের হার বৃদ্ধি এবং বাজার তদারকি জোরদারের মতো চার পদক্ষেপ নিয়েছে। এগুলোসহ প্রয়োজনীয় আরও উদ্যোগের ফলে মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি দ্রুতই নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে সংশ্লিষ্টরা আশাবাদী।
নিউ এজ পত্রিকার বলা হয়েছে, বনভূমির বিস্তীর্ণ এলাকা গত কয়েক দশক ধরে বিভিন্ন মহলের দখলে রয়েছে। কিন্তু ক্ষমতার পালাবদলে চলতি বছরের অগাস্টের শুরুতে সরকার পরিবর্তনের পরও দখলে থাকা জমি পুনরুদ্ধারের জন্য কোনও কার্যকর ব্যবস্থা নেয়নি কর্তৃপক্ষ।
অন্তর্র্বতী সরকার ক্ষমতাগ্রহণের পর বিভিন্ন মহল থেকে বারবার এ বিষয়টি সম্পর্কে তাদেরকে জানানো সত্ত্বেও তারা দখলদারদের উচ্ছেদ করতে ব্যর্থ হয়েছে। প্রধান বন সংরক্ষক আমিন হোসেন অবশ্য দাবি করেন, দখল হয়ে যাওয়া বনভূমি পুনরুদ্ধারের জন্য তারা আগের চেয়ে বেশি চেষ্টা করছেন।
দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড পত্রিকার খবরে বলা হচ্ছে, নিজেদের অর্থায়নে তৈরি পদ্মা সেতুই মুদ্রাস্ফীতির সূত্রপাত ঘটিয়েছে। এটি তৈরিতে বিভিন্ন খাত থেকে ধার করতে হয়েছে, যা করহার বাড়িয়েছে। বলা হচ্ছে, পদ্মা সেতু নির্মাণের জন্য স্থানীয় ব্যাংক ও রিজার্ভ থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা নেওয়া হয়েছে। অংকের হিসাবে তা প্রায় এক দশমিক নয় বিলিয়ন মার্কিন ডলার। যার বাজার মূল্য প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা।
বিপুল পরিমাণ অর্থ এই খাতে ব্যয় করায় বৈদেশিক মুদ্রা ও দেশীয় টাকা, উভয় ক্ষেত্রেই সংকট নেমে আসে। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন অগ্রণী ব্যাংক এই পদ্মা সেতু প্রকল্পের জন্য স্থানীয় বাজার থেকে বৈদেশিক মুদ্রার ব্যবস্থা করেছিলো। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, দেশের মুদ্রা বাজার গত দু’বছর ধরে যে সংকটের মাঝ দিয়ে যাচ্ছে, বৈদেশিক মুদ্রা কমে যাওয়া তার প্রধান কারণ।
বিষয়:
পাঠকের মন্তব্য
মন্তব্য পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য সম্পাদক দায়ী নন।