• ** জাতীয় ** আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি : শেখ হাসিনা ** আবারও তিন দিনের ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি ** চুয়াডাঙ্গায় হিট স্ট্রোকে দুই নারীর মৃত্যু ** ইউআইইউ ক্যাম্পাসে ‘কৃত্রিম বৃষ্টি’ নিয়ে তোলপাড় সারাদেশ ** সিলেটে মসজিদে যাওয়ার পথে বজ্রপাতে ইমামের মৃত্যু ** নরসিংদীতে হিট স্ট্রোকে যুবকের মৃত্যু ** সব ধরনের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন : https://www.newsflash71.com ** সব ধরনের ভিডিও দেখতে ভিজিট করুন : youtube.com/newsflash71 ** লাইক দিন নিউজফ্ল্যাশের ফেসবুক পেইজে : fb/newsflash71bd **


ভারতের কোভিড প্যানেল প্রধানের পদত্যাগ

ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক | প্রকাশিত: ১৭ মে ২০২১, ১৭:০৫

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের শীর্ষস্থানীয় সংক্রমণ রোগ বিশেষজ্ঞ শহিদ জামিল দেশটিতে নভেল করোনাভাইরাস রোধে সরকারের শীর্ষ প্যানেল- ইন্ডিয়ান সার্স-কোভ-২ জেনেটিকস কনসোর্টিয়াম (ইনসাকোজ) প্রধানের পদ থেকে ইস্তফা দেন।

সম্প্রতি জামিল যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসে লেখা এক নিবন্ধে ভারত সরকারের অসহযোগিতার অভিযোগ তুলেছেন।  এনডিটিভি্র বরাত দিয়ে জানা যায় ,মত বিরোধের জেরে তিনি সরে দাঁড়িয়েছেন বলের খবরে জানানো হয়েছে।

নিউইয়র্ক টাইমসের লেখায় তিনি বলেছেন, ‘বৈজ্ঞানিক প্রমাণভিত্তিক তথ্যের বিপরীতে সরকারের পক্ষ থেকে গোঁয়ারতুমি আচরণ করা হয়।’  

ভারত সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীন জৈবপ্রযুক্তি অধিদপ্তরের আওতাধীন প্রতিষ্ঠান ইনসাকোজ দেশের করোনা নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমে সরকারের সর্বোচ্চ বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা ফোরাম হিসেবে কাজ করে। করোনাভাইরাসের ভ্যারিয়্যান্ট নির্ণয়ে ইনসাকোজ প্রতিষ্ঠা করে ভারত সরকার।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়, কিছুদিন ধরেই ভারত সরকারের করোনা মোকাবিলা নীতির সমালোচনা করছিলেন শহিদ জামিল।

তবে পদত্যাগের সুনির্দিষ্ট কারণ উল্লেখ করতে চাননি তিনি। এ প্রসঙ্গে শুক্রবার রয়টার্সকে মোবাইলে পাঠানো খুদেবার্তায় তিনি লেখেন, ‘কারণ দেখাতে আমি বাধ্য নই।’

এ মাসের শুরুতে রয়টার্সের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, ইনসাকোজ মার্চের শুরুতেই ভারত সরকারকে সতর্ক করেছিল, করোনার নতুন এবং আরও বেশি সংক্রমণে সক্ষম একটি ভ্যারিয়্যান্ট দেশে আধিপত্য নিয়েছে। ভারত বর্তমানে করোনার প্রকোপে পর্যুদস্ত। আর এ পরিস্থিতির পেছনে এই বি. ১.৬১৭ ভ্যারিয়্যান্ট অন্যতম একটি কারণ। প্রতিবেদনে শহিদ জামিলের কাছে জানতে চাওয়া হয়, সরকার কেন সতর্কবার্তায় সাড়া দিয়ে জনসমাগমে নিষেধাজ্ঞাসহ অন্যান্য পদক্ষেপ নিল না। জবাবে তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, ‘সরকার নীতি নির্ধারণের সময় তথ্যপ্রমাণে গুরুত্ব দিচ্ছে না।’

এদিকে, ইনসাকোজ’র নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান জৈবপ্রযুক্তি অধিদপ্তরের সচিব রেনু স্বরূপ এবং স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধন এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি।

এনএফ৭১/ফামি/২০২১




পাঠকের মন্তব্য

মন্তব্য পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য সম্পাদক দায়ী নন।

Top