দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা সিরাজগঞ্জে

Nasir Uddin | প্রকাশিত: ২৪ জানুয়ারী ২০২৫, ১২:৪৫

ফাইল ছবি

মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার সিরাজগঞ্জে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা রয়েছে সিরাজগঞ্জের জনপদ। দুই দিন ধরে দেখা নেই সূর্যের। বিশেষ করে হিমেল হাওয়া আর ঘন কুয়াশায় ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। শুক্রবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে সিরাজগঞ্জের বাঘাবাড়িতে ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এদিকে প্রচণ্ড শীতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। শ্রমজীবী মানুষ পড়েছে বিপাকে। বিশেষ করে রিকশা শ্রমিক, দিনমজুর, মাটিকাটা শ্রমিকরা পড়ছেন সংকটে।

বাঘাবাড়ি প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোস্তফা কামাল বলেন, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ অঞ্চলে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে চলছে।

বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার বাঘাবাড়িতে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এদিকে শীতে কাঁপছে লালমনিরহাটের মানুষ। ঘনকুয়াশা আর ঠান্ডায় কাজে বের হতে পারছে না মানুষ। শীতবস্ত্রের অভাবে অসহায়, ছিন্নমূল মানুষের আগুন তাপিয়ে ঠান্ডা নিবারণের চেষ্টা করছেন। তিস্তাও ধরলার চরাঞ্চলে বসবাসকারী মানুষজনের দুর্ভোগ আরো চরমে। নদীপাড়ে বইছে কনকনে ঠান্ডা বাতাস।

ঘন কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ার কনকনে শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে উত্তরের জেলা গাইবান্ধার জনজীবন। গেল দুই দিন হলো সকাল থেকে ঘন কুয়াশায় ঢেকে আছে চারপাশ। দেখা মিলছে না সূর্যের। হিমেল হাওয়ার সাথে ঝিরঝির করে ঝড়ছে কুয়াশা। কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে জেলার শ্রমজীবী, নিম্নবিত্ত ও ছিন্নমূল মানুষ। গরম কাপড়ের অভাবে পড়েছে দরিদ্ররা।




পাঠকের মন্তব্য

মন্তব্য পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য সম্পাদক দায়ী নন।

Top