ঢাকার ৭ ফ্লাইওভারে পোস্টার অপসারণের নির্দেশ হাইকোর্টের
নিজস্ব প্রতিনিধি | প্রকাশিত: ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩, ০৪:২৫
রাজধানীর ৭টি ফ্লাইওভার থেকে গ্রাফিতি-পোস্টার অপসারণের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি আহমেদ সোহেল সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। আদেশের পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, দেয়াল লিখন ও পোস্টার লাগানো (নিয়ন্ত্রণ) আইন অনুযায়ী স্থানীয় কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ব্যতীত বা নির্ধারিত স্থান ব্যতীত অন্য কোনো স্থানে দেয়াল লিখন বা পোস্টার লাগানো যাবে না। এই বিধান লঙ্ঘন করিলে তা দণ্ডনীয় অপরাধ। অথচ রাজধানীর সবগুলো ফ্লাইওভারে অহরহ দেয়াল লিখন চলছে ও পোস্টারও লাগানো হচ্ছে, যা বেআইনি। এজন্য জনস্বার্থে রিটটি দায়ের করা হয়। হাইকোর্ট সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে ফ্লাইওভার থেকে গ্রাফিতি-পোস্টার অপসারণের নির্দেশ দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: কেটে গেছে স্বাধীনতার একান্ন বছর!
এর আগে গত ২ ফেব্রুয়ারি মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস এন্ড পিস ফর বাংলাদেশের (এইচআরপিবি) পক্ষে আইনজীবী মো. সরওয়ার আহাদ ও রিপন বাড়ই রিট দায়ের করেন। রিটে রাজধানীর সব ফ্লাইওভার থেকে দেয়াল লিখন ও পোস্টার অপসারণের নির্দেশনা চাওয়া হয়। পাশাপাশি ফ্লাইওভারের দেয়ালে পোস্টারিং ও দেয়াল লিখন বন্ধে তদারকি কমিটি গঠন এবং দেয়াল লিখন ও পোস্টার লাগানো (নিয়ন্ত্রণ) আইন বাস্তবায়নেরও নির্দেশনা চাওয়া হয়েছিল।
ঢাকার ৭ ফ্লাইওভারে পোস্টার অপসারণের নির্দেশ হাইকোর্টের
রাজধানীর ৭টি ফ্লাইওভার থেকে গ্রাফিতি-পোস্টার অপসারণের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি আহমেদ সোহেল সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। আদেশের পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, দেয়াল লিখন ও পোস্টার লাগানো (নিয়ন্ত্রণ) আইন অনুযায়ী স্থানীয় কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ব্যতীত বা নির্ধারিত স্থান ব্যতীত অন্য কোনো স্থানে দেয়াল লিখন বা পোস্টার লাগানো যাবে না। এই বিধান লঙ্ঘন করিলে তা দণ্ডনীয় অপরাধ। অথচ রাজধানীর সবগুলো ফ্লাইওভারে অহরহ দেয়াল লিখন চলছে ও পোস্টারও লাগানো হচ্ছে, যা বেআইনি। এজন্য জনস্বার্থে রিটটি দায়ের করা হয়। হাইকোর্ট সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে ফ্লাইওভার থেকে গ্রাফিতি-পোস্টার অপসারণের নির্দেশ দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: কেটে গেছে স্বাধীনতার একান্ন বছর!
এর আগে গত ২ ফেব্রুয়ারি মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস এন্ড পিস ফর বাংলাদেশের (এইচআরপিবি) পক্ষে আইনজীবী মো. সরওয়ার আহাদ ও রিপন বাড়ই রিট দায়ের করেন। রিটে রাজধানীর সব ফ্লাইওভার থেকে দেয়াল লিখন ও পোস্টার অপসারণের নির্দেশনা চাওয়া হয়। পাশাপাশি ফ্লাইওভারের দেয়ালে পোস্টারিং ও দেয়াল লিখন বন্ধে তদারকি কমিটি গঠন এবং দেয়াল লিখন ও পোস্টার লাগানো (নিয়ন্ত্রণ) আইন বাস্তবায়নেরও নির্দেশনা চাওয়া হয়েছিল।
ঢাকার ৭ ফ্লাইওভারে পোস্টার অপসারণের নির্দেশ হাইকোর্টের
রাজধানীর ৭টি ফ্লাইওভার থেকে গ্রাফিতি-পোস্টার অপসারণের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি আহমেদ সোহেল সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। আদেশের পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, দেয়াল লিখন ও পোস্টার লাগানো (নিয়ন্ত্রণ) আইন অনুযায়ী স্থানীয় কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ব্যতীত বা নির্ধারিত স্থান ব্যতীত অন্য কোনো স্থানে দেয়াল লিখন বা পোস্টার লাগানো যাবে না। এই বিধান লঙ্ঘন করিলে তা দণ্ডনীয় অপরাধ। অথচ রাজধানীর সবগুলো ফ্লাইওভারে অহরহ দেয়াল লিখন চলছে ও পোস্টারও লাগানো হচ্ছে, যা বেআইনি। এজন্য জনস্বার্থে রিটটি দায়ের করা হয়। হাইকোর্ট সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে ফ্লাইওভার থেকে গ্রাফিতি-পোস্টার অপসারণের নির্দেশ দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: কেটে গেছে স্বাধীনতার একান্ন বছর!
এর আগে গত ২ ফেব্রুয়ারি মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস এন্ড পিস ফর বাংলাদেশের (এইচআরপিবি) পক্ষে আইনজীবী মো. সরওয়ার আহাদ ও রিপন বাড়ই রিট দায়ের করেন। রিটে রাজধানীর সব ফ্লাইওভার থেকে দেয়াল লিখন ও পোস্টার অপসারণের নির্দেশনা চাওয়া হয়। পাশাপাশি ফ্লাইওভারের দেয়ালে পোস্টারিং ও দেয়াল লিখন বন্ধে তদারকি কমিটি গঠন এবং দেয়াল লিখন ও পোস্টার লাগানো (নিয়ন্ত্রণ) আইন বাস্তবায়নেরও নির্দেশনা চাওয়া হয়েছিল।
পাঠকের মন্তব্য
মন্তব্য পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য সম্পাদক দায়ী নন।