সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৫ আশ্বিন ১৪৩১

আজ বিশ্ব শিক্ষক দিবস

ডেস্ক রিপোর্ট | প্রকাশিত: ৫ অক্টোবর ২০২০, ১০:০৭

নিজস্ব প্রতিবেদক:

সোমবার (৫ অক্টোবর) ‘বিশ্ব শিক্ষক দিবস’। শিক্ষকদের অবদানকে স্মরণ করার জন্য জাতিসংঘের অঙ্গসংস্থা ইউনেস্কোর সদস্যভুক্ত প্রতিটি দেশে ১৯৯৫ খ্রিষ্টাব্দ থেকে প্রতি বছর এদিনে দিবসটি উদযাপন করা হয়।

শিক্ষা ও উন্নয়নের ক্ষেত্র শিক্ষকদের অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ প্রতিবছর পালন করা হয় বিশ্ব শিক্ষক দিবস। এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করেছে- ‘শিক্ষার অধিকার মানে হচ্ছে উপযুক্ত শিক্ষক পাওয়ার অধিকার ’।

পৃথিবীর সকল দেশের শিক্ষক সমাজের নিকট এ দিনটি অত্যন্ত গৌরব ও মর্যাদার। তবে শিক্ষক দিবস পালনের ইতিহাস খুব বেশিদিন আগের নয়। দেশের অগণিত শিক্ষকদের আদর্শগত মহান কর্মকাণ্ডের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানাতে এবং তাঁদের পেশাগত অবদানকে স্মরণে-বরণে শ্রদ্ধায় পালন করার জন্য সমগ্র বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই মহান শিক্ষক পালন করার রীতি রয়েছে।

বিশ্বের অধিকাংশ দেশেই ৫ অক্টোবর, ‘বিশ্ব শিক্ষক দিবস’ হিসেবে পালিত হয়। UNICEF থেকেও, ৫ অক্টোবর দিনটিই ‘বিশ্ব শিক্ষক দিবসের’ স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। এ বছর ইউনেস্কোর সদস্যভুক্ত ১০০ দেশে ৪০১টি শিক্ষক সংগঠন দিবসটি উদযাপন করছে।

বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও আজ দিবসটি পালিত হচ্ছে। বিভিন্ন শিক্ষক সংগঠনগুলো নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। কিন্তু করোনা ভাইরাস মহামারির কারণে অনেকে ভার্চুয়াল মাধ্যমে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে।

দিবসটি উপলক্ষে বেসরকারি শিক্ষকরা জাতীয়করণের দাবিতে সমাবেশ আহ্বান করেছে। বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি (বাশিস) ও এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ লিয়াঁজো ফোরামের যৌথ উদ্যোগে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক দফা দাবিতে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।

ফোরামের মুখপাত্র মো. নজরুল ইসলাম রনি জানান, ‘মুজিববর্ষকে অবিস্মরণীয় করে রাখতে বঙ্গবন্ধুর শিক্ষাদর্শন তথা শিক্ষাব্যবস্থা অবিলম্বে জাতীয়করণ ঘোষণা করতে হবে এই দাবিতে আমরা সমাবেশ আহ্বান করেছি। সফলভাবে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।’

অন্যদিকে, দিবসটি উপলক্ষে দুপুর দেড়টায় বাংলাদেশে শিক্ষকের মর্যাদা’ শীর্ষক ভার্চুয়াল সভার আয়োজন করেছে স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদ।

অভীষ্ট সফলতার জন্য শিক্ষকদের পর্যাপ্ত ক্ষমতয়ন নিশ্চিতসহ সকল স্তরে শিক্ষক সংকট দূর করতে হবে, শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত গ্রহণযোগ্য পর্যায় আনতে হবে বিশ্ব শিক্ষক দিবসে এই আমাদের প্রত্যাশা। কারন শিক্ষকরা হলেন শি



বিষয়:


পাঠকের মন্তব্য

মন্তব্য পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য সম্পাদক দায়ী নন।

Top