বইমেলায় সর্বোচ্চ লেনদেনকারীকে পুরস্কৃত করলো বিকাশ

একুশে বইমেলায় বিকাশ পেমেন্টের মাধ্যমে সর্বোচ্চ সংখ্যক বই বিক্রেতা- তাম্রলিপি, বাতিঘর এবং অমরাবতী–কে পুরস্কৃত করলো বিকাশ। তিন ক্যাটাগরিতে সেরা বিক্রেতা হিসেবে এই প্রকাশনীগুলোকে পুরস্কার দেয়া হলো। প্যাভিলিয়ন ক্যাটাগরিতে বিকাশের মাধ্যমে সর্বোচ্চ সংখ্যক পেমেন্ট গ্রহণ করে প্রথম পুরস্কার আইফোন জিতে নেয় তাম্রলিপি। বাতিঘর ও অমরাবতী জিতে নেয় স্যামসাং মোবাইল ফোন ভিন্ন দু’টি স্টল ক্যাটাগরিতে।

সম্প্রতি বিকাশের প্রধান কার্যালয়ে তাম্রলিপির প্রকাশক এ কে এম তারিকুল ইসলাম রনি, বাতিঘরের স্বত্বাধিকারী দীপংকর দাশ এবং অমরাবতী প্রকাশনীর প্রকাশক এম এ মতিন এর হাতে পুরস্কার তুলে দেন বিকাশের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদ। এ সময়ে বিকাশের হেড অফ মার্চেন্ট বিজনেস মোহাম্মদ ইরফানুল হক, ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার সিরাজুল মাওলা এবং বাংলাদেশ জ্ঞান ও সৃজনশীল প্রকাশক সমিতির সভাপতি ফরিদ আহমেদ, জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি মিলনকান্তি নাথ উপস্থিত ছিলেন।

বই মেলায় প্রকাশকদের ডিজিটাল পেমেন্টে উৎসাহিত করতে এই আয়োজন করে দেশের সবচেয়ে বড় এমএফএস সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান বিকাশ। বাংলা একাডেমি আয়োজিত বই মেলার সাথে বিকাশের সম্পৃক্ততা দীর্ঘ দিনের। বই কিনতে উৎসাহিত করতে গত আট বছর ধরে বইমেলায় ক্যাশব্যাকও দিয়ে আসছে বিকাশ। এছাড়া গত চার বছর ধরে মূল পৃষ্ঠপোষক হিসেবেও বাংলা একাডেমি বই মেলার সাথে সম্পৃক্ত আছে এমএফএস প্রতিষ্ঠানটি।

পাশাপাশি, গত দুই বছর ধরে বাংলা একাডেমির বইমেলায় আসা পাঠক-লেখক-দর্শনার্থীদের কাছ থেকে বই সংগ্রহ করছে বিকাশ। সংগৃহীত বইয়ের সাথে বিকাশের নিজেদের দেয়া বইগুলো মিলিয়ে এ পর্যন্ত ২২,৫০০ বই সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য পরিচালিত প্রতিষ্ঠান এবং ব্যক্তি উদ্যোগের লাইব্রেরিতে বিতরণ করেছে বিকাশ।

এনএফ৭১/এনজেএ/২০২১