• ** জাতীয় ** আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি : শেখ হাসিনা ** আবারও তিন দিনের ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি ** চুয়াডাঙ্গায় হিট স্ট্রোকে দুই নারীর মৃত্যু ** ইউআইইউ ক্যাম্পাসে ‘কৃত্রিম বৃষ্টি’ নিয়ে তোলপাড় সারাদেশ ** সিলেটে মসজিদে যাওয়ার পথে বজ্রপাতে ইমামের মৃত্যু ** নরসিংদীতে হিট স্ট্রোকে যুবকের মৃত্যু ** সব ধরনের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন : https://www.newsflash71.com ** সব ধরনের ভিডিও দেখতে ভিজিট করুন : youtube.com/newsflash71 ** লাইক দিন নিউজফ্ল্যাশের ফেসবুক পেইজে : fb/newsflash71bd **


স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে আওয়ামী লীগের সাথেই থাকুন: সজীব ওয়াজেদ জয়

রায়হান রাজীব | প্রকাশিত: ১৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ১১:৩০

ছবি: সংগৃহীত

সংকটে, সংগ্রামে, দুর্যোগ- দুর্বিপাকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ জন্মলগ্ন থেকেই সবসময় সাধারণ মানুষের সঙ্গে ছিল। উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে আওয়ামী লীগের সঙ্গেই থাকুন। গতকাল শনিবার সিআরআই চেয়ারম্যান সজীব ওয়াজেদ জয় তার ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে এ কথা বলেন।

সবাইকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে জয় আরও বলেন, বাংলার বিজয় মানেই ৩০ লাখ শহিদের রক্তের মূল্যে পাওয়া লাল সূর্য। আধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত, তৎকালীন একাধিক পরাশক্তির সাহায্য নিয়েও বর্বর পাকিস্তানি সেনারা পারেনি বাঙালিকে পরাজিত করতে।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র বলেন, ১৯৭১-এর ডিসেম্বর মাসের শুরু থেকেই মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনীর আক্রমণে পাকিস্তানিদের অবস্থা জলে, স্থলে ও আকাশে এতটাই শোচনীয় ছিল যে, তারা যদি ১৬ ডিসেম্বরে আত্মসমর্পণ না করত তবে ৭/১০ দিনেই তাদের সমস্ত গোলাবারুদ শেষ হয়ে যেত। তারপর তাদের ৯০ হাজারের বেশি সেনার জীবন হয়তো বিপন্ন হতো।

মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনী চারপাশ থেকে ঘিরে রেখেছিল ঢাকাকে। বিপদ বুঝতে পেরে তর্জন গর্জন করা পাকিস্তানি আর্মি খুব দ্রুত সিদ্ধান্ত নেয় আত্মসমর্পণের। তারা বুঝেছিল, বাংলা থেকে তাদের বিদায় নিতেই হবে, এর বিকল্প নেই। তারপর আসে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ।

সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, আজ আমরা স্মরণ করি মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহিদকে, একই সঙ্গে শ্রদ্ধা জানাই লাখো মা বোনকে, যাদের আত্মত্যাগে আজকে আমরা স্বাধীন। স্মরণ করছি স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে, যার দেওয়া রূপরেখার অবলম্বনে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিচ্ছেন তারই কন্যা শেখ হাসিনা।

আরেকটি স্ট্যাটাসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয় লিখেছেন, ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের নিরস্ত্র জনগণের ওপর নৃশংসভাবে ঝাঁপিয়ে পড়ে, যা ইতিহাসের জঘন্যতম গণহত্যার সূচনা করে। জামায়াতে ইসলামী বর্বর হায়েনাদের সঙ্গে যোগসাজশ করে এবং ধর্ষণ, গণহত্যা ও লুটপাটের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধে লিপ্ত হয়।

এক সাগর রক্তের বিনিময়ে বিজয়ী হয় বাংলাদেশ। কিন্তু বাংলাদেশের জন্মের পেছনে মূল আদর্শগুলোকে ধ্বংস করে পাকিস্তানের অসমাপ্ত লক্ষ্য অর্জনের জন্য জামায়াতে ইসলামকে ক্ষমতায় বসিয়েছিল বিএনপি।




পাঠকের মন্তব্য

মন্তব্য পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য সম্পাদক দায়ী নন।

Top