বাড়তি ভাড়া গুনছে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার রুটে যাত্রীরা

সোমবার থেকে লকডাউনকে কেন্দ্র করে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার রুটে যাত্রী ও যানবাহনের উপচেপড়া ভীড় পড়েছে। লঞ্চসহ নৌযান ও যানবাহনগুলো বাড়তি ভাড়া গুনতে হলেও স্বাস্থ্যবিধির তোয়াক্কা চোখে পড়েনি। বেলা বাড়ার সাথে সাথে ভীড়ও বাড়ছে।

সুত্রে জানা যায়, সোমবার সরকার লকডাউন ঘোষনা করার পর রবিবার সকাল থেকেই শিমুলিয়া-বাংলাবাজার রুটে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ বাড়তে থাকে। শিমুলিয়া থেকে এ চাপ আরো বেশি ছিল। দুপুরের পর ভীড় উপচেপড়ায় রুপ নেয়।

বাড়তি ভাড়া গুনতে হচ্ছে প্রতিটি যানবাহন ও নৌযানেই। বাড়তি ভাড়া নির্ধারনের ফলে লঞ্চে যাত্রী প্রতি ভাড়া নেয়া হয় ৫৫ টাকা ও স্পীডবোটে ভাড়া নেয়া হয় ২শ টাকা করে। তারপরও আগের চেয়ে বেশি যাত্রী যানবাহন ও নৌযানগুলোতে। ফলে করোনার সংক্রমনের হার বেড়ে গেল কয়েকগুন। এনিয়ে যাত্রীদের মাঝে তীব্র ক্ষোভ পরিলক্ষিত হয়।এদিকে উভয় ঘাটেই যানবাহনের দীর্ঘ লাইন দেখা দিয়েছে। প্রতিটি যানবাহনকে দীর্ঘসময় ঘাটে আটকে থেকে পদ্মা নদী পাড়ি দিতে হচ্ছে।

বাংলাবাজার ঘাটের বিআইডব্লিউটিএর টার্মিনাল ইন্সপেক্টর মোঃ আক্তার হোসেন বলেন, আমরা আপ্রান চেষ্টা করছি। কিন্তু যাত্রীরা নিষেধ শুনছে না। আর বাড়তি ভাড়া নির্ধারন করেছে সরকার আমার কি করার আছে ?

এনএফ৭১/এনজেএ/২০২১