• ** জাতীয় ** আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি : শেখ হাসিনা ** আবারও তিন দিনের ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি ** চুয়াডাঙ্গায় হিট স্ট্রোকে দুই নারীর মৃত্যু ** ইউআইইউ ক্যাম্পাসে ‘কৃত্রিম বৃষ্টি’ নিয়ে তোলপাড় সারাদেশ ** সিলেটে মসজিদে যাওয়ার পথে বজ্রপাতে ইমামের মৃত্যু ** নরসিংদীতে হিট স্ট্রোকে যুবকের মৃত্যু ** সব ধরনের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন : https://www.newsflash71.com ** সব ধরনের ভিডিও দেখতে ভিজিট করুন : youtube.com/newsflash71 ** লাইক দিন নিউজফ্ল্যাশের ফেসবুক পেইজে : fb/newsflash71bd **


মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

নিজস্ব প্রতিনিধি | প্রকাশিত: ২৮ ডিসেম্বর ২০২২, ০৪:৫৭

মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রী আফরোজা আব্বাসে

অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের সহযোগিতার অপরাধে বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রী আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

মঙ্গলবার (২৭ ডিসেম্বর) দুদকের তদন্তকারী কর্মকর্তা ও উপ-পরিচালক মোহা. নুরুল হুদা আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।

দুদক জানায়, আফরোজা আব্বাসের নামে ২০ কোটি ৭৪ লাখ ৪৭ হাজার ৮২৮ টাকার সম্পদ তার স্বামী মির্জা আব্বাস উদ্দিন আহমেদের সহায়তায় ও মাধ্যমে অবৈধ উৎসের আয় থেকে অর্জিত। মির্জা আব্বাস উদ্দিন আহম্মেদ ১৯৯১ সাল থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত সংসদ সদস্য, মন্ত্রী এবং ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ছিলেন। আবার ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী ছিলেন।

আরও পড়ুন: মেট্রোরেলের ভাড়া ৩০ শতাংশ কমানোর পরামর্শ

তিনি সংসদ সদস্য, মেয়র ও মন্ত্রী হওয়ার সুবাদে তারা পরস্পর স্বামী-স্ত্রী ঘুষ বা দুর্নীতির মাধ্যমে এবং পরবর্তীতে বিভিন্ন অবৈধ উপায়ে আফরোজা আব্বাসের নামে ২০ কোটি ৭৪ লাখ ৪৭ হাজার ৮২৮ টাকার সম্পদ অর্জন করেন। আর অবৈধ পন্থায় অর্জিত সম্পদের বৈধতা দেওয়ার অসৎ উদ্দেশ্যে অবৈধ পন্থায় হস্তান্তর, রূপান্তর, অবস্থান গোপনকরণে ওইসব কৌশল অবলম্বন করেন।

দুদক বলছে, তার বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় তদন্তকারী কর্মকর্তা আফরোজা আব্বাস এবং মির্জা আব্বাস উদ্দিন আহমেদকে একে অপরের সহযোগিতায় জ্ঞাত আয় বহির্ভূত ২০ কোটি ৭৪ লাখ ৪৭হাজার ৮২৮টাকার সম্পদ অর্জন করেন।

এছাড়াও অবৈধ পন্থায় হস্তান্তর, রূপান্তর, অবস্থান গোপন করে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা, দন্ডবিধি'র ১০৯ ধারায় এবং সেই সঙ্গে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০০৮; মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০০৯ ও মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪ ধারায় আদালতে অভিযোগপত্র দেন।




পাঠকের মন্তব্য

মন্তব্য পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য সম্পাদক দায়ী নন।

Top