ব্যবসায়ীদের মধ্যে সিন্ডিকেট ভাঙা সম্ভব না: খাদ্যমন্ত্রী
রায়হান রাজীব | প্রকাশিত: ২ সেপ্টেম্বর ২০২২, ০২:৫২
সাধন চন্দ্র মজুমদার আরও বলেন, খোলাবাজারে চাল-আটা বিক্রি (ওএমএস) এবং খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি চালু হওয়ায় বাজারে চালের দাম কমবে।
বৃহস্পতিবার সকালে আজিমপুর ছাপড়া মসজিদের পাশে ওএমএস ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন খাদ্যমন্ত্রী।
তিনি বলেন, এ কর্মসূচিতে প্রতি মাসে ৩ লাখ টন চাল দেওয়া হবে। বর্তমানে দেশে প্রায় ২০ লাখ টন খাদ্যশস্য মজুত আছে। ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় আরও গম এবং চাল আমদানি করা হবে।
মন্ত্রী বলেন, মিলে কী দরে চাল বিক্রি হচ্ছে, সেখান থেকে আড়তে কী দরে বিক্রি করছে এবং আড়ৎ থেকে কিনে খুচরা বিক্রেতারা কত লাভে বিক্রি করছেন, এটা মনিটর করার জন্য সাংবাদিকদের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি।
দেশে চালের কোনো সংকট নেই। চালে কেউ অস্বাভাবিক মুনাফা করলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান খাদ্যমন্ত্রী।
দেশে পর্যাপ্ত চাল মজুত থাকার পরও কেন বিদেশ থেকে আমদানি করা হচ্ছে- এ প্রশ্নের জবাবে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, প্রতি বছর আবাদি জমির পরিমাণ কমছে। চাষিরা আম, আনারসসহ বিভিন্ন ফসলের দিকে ঝুঁকে যাচ্ছে। এ কারণে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় চাল ও গম আমদানি করা হচ্ছে।
পাঠকের মন্তব্য
মন্তব্য পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য সম্পাদক দায়ী নন।