• ** জাতীয় ** আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি : শেখ হাসিনা ** আবারও তিন দিনের ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি ** চুয়াডাঙ্গায় হিট স্ট্রোকে দুই নারীর মৃত্যু ** ইউআইইউ ক্যাম্পাসে ‘কৃত্রিম বৃষ্টি’ নিয়ে তোলপাড় সারাদেশ ** সিলেটে মসজিদে যাওয়ার পথে বজ্রপাতে ইমামের মৃত্যু ** নরসিংদীতে হিট স্ট্রোকে যুবকের মৃত্যু ** সব ধরনের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন : https://www.newsflash71.com ** সব ধরনের ভিডিও দেখতে ভিজিট করুন : youtube.com/newsflash71 ** লাইক দিন নিউজফ্ল্যাশের ফেসবুক পেইজে : fb/newsflash71bd **


সবজির বাজার চড়া, উচ্চমূল্যেই বিক্রি হচ্ছে নিত্যপণ্য

রায়হান রাজীব | প্রকাশিত: ১০ মে ২০২৪, ১২:০২

ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘদিন ধরেই নিত্যপণ্যের বাজারে হাঁসফাঁস অবস্থা সাধারণ মানুষের। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন পণ্যের দাম কিছুটা ওঠানামা করলেও বাজার ঊর্ধ্বমুখী। গত সপ্তাহে তুলনায় আজ প্রতিটি সবজির দাম কেজিতে বেড়েছে অন্তত ১০ থেকে ২০ টাকা। পাশাপাশি মাছের বাজারও বেশ চড়া।

ব্যবসায়ীদের দাবি, সরবরাহ কম থাকায় দাম কিছুটা বেড়েছে। এদিকে, বাজারে প্রায় সবকিছুর দাম বাড়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ক্রেতারা। এভাবে দাম বাড়তে থাকলে সবজি কেনা অসাধ্য হয়ে যাবে বলেও হতাশা প্রকাশ করেছেন তারা।

শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, শীত মৌসুমেও অধিকাংশ সবজির দাম আকাশছোঁয়া। এছাড়া আগের মতোই উচ্চমূল্যে বিক্রি হচ্ছে মাছ, চিনি, চাল, আটা ও ডাল। চলতি সপ্তাহে নতুন করে বেড়েছে ব্রয়লার মুরগির দাম।

স্থানভেদে কাঁচামরিচ ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজি, চিচিঙ্গা ৮০ থেকে ৯০ টাকা, ঝিঙা ৭০-৮০, কচুর লতি ৭০-৮০ টাকা, কচুর মুখী ৮০-১০০ টাকা, গাজর ৫০-৬০ টাকা, শসা ৬০ থেকে ৭০ টাকা ও কাঁচা কলার হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়।

আকারভেদে প্রতি পিস ফুলকপি ও বাঁধাকপির দাম ৩০ থেকে ৫০ টাকা, স্থানভেদে কিছুটা কম-বেশিও বিক্রি হচ্ছে। লাউ-কুমড়া আকার অনুযায়ী পিস ৪০ থেকে ৭০ টাকা। লাল শাকের আঁটি ২০-৩০ টাকা, লাউ শাক ২০-৩০ টাকা, মূলা শাক ২০-২৫ টাকা, পালং শাক ২০-৩০ টাকা, কলমি শাক ১৫-২০ টাকা আঁটি বিক্রি করতে দেখা গেছে।

এদিকে মাংসের বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, ব্রয়লার মুরগির দাম প্রতি কেজি ২১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা গত সপ্তাহে ছিল ২০০ টাকা। স্থানভেদে ফার্মের মুরগী কিছুটা কম-বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া সোনালি ও লেয়ার জাতের মুরগির কেজি ১০ থেকে ২০ টাকা বেড়েচ স্থানভেদে ৩০০ থেকে ৩৩০ থেকে ৩০০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। গরুর মাংস ৬০০ থেকে ৭৫০ টাকা টাকা বিক্রি হচ্ছে। খাসির মাংস আগের মতোই ১০৫০ থেকে ১১০০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।

পাঙ্গাস বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২২০ টাকা কেজি দরে। অনেকটা একই দামে বিক্রি হচ্ছে চাষের কই ও তেলাপিয়া। আকারভেদে রুই-কাতলার দাম হাঁকানো হচ্ছে ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা কেজি এবং চিংড়ি ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া শোল মাছ প্রতি কেজি ৬০০-৬৫০ টাকা এবং শিং মাছ ও বাইলা মাছ প্রতি কেজি প্রকারভেদে ৫০০-৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পোয়া মাছ ৩৫০ থেকে ৪০০, পাবদা মাছ ৪০০ থেকে ৪৫০, মলা ৫০০, কাচকি মাছ ৬০০, বাতাসি টেংরা ৯০০, অন্য জাতের টেংরা মাছ ৬০০ থেকে ৭০০, পাঁচ মিশালি মাছ ২২০, রুপচাঁদা ১ হাজার ও বাইম মাছ ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হতে দেখা গেছে।

 

 



বিষয়:


পাঠকের মন্তব্য

মন্তব্য পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য সম্পাদক দায়ী নন।

Top