শনিবার, ১১ মে ২০২৪, ২৮ বৈশাখ ১৪৩১
  • ** জাতীয় ** আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি : শেখ হাসিনা ** আবারও তিন দিনের ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি ** চুয়াডাঙ্গায় হিট স্ট্রোকে দুই নারীর মৃত্যু ** ইউআইইউ ক্যাম্পাসে ‘কৃত্রিম বৃষ্টি’ নিয়ে তোলপাড় সারাদেশ ** সিলেটে মসজিদে যাওয়ার পথে বজ্রপাতে ইমামের মৃত্যু ** নরসিংদীতে হিট স্ট্রোকে যুবকের মৃত্যু ** সব ধরনের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন : https://www.newsflash71.com ** সব ধরনের ভিডিও দেখতে ভিজিট করুন : youtube.com/newsflash71 ** লাইক দিন নিউজফ্ল্যাশের ফেসবুক পেইজে : fb/newsflash71bd **


পর্যটন উন্নয়নে নদী ও হাওড় কেন্দ্রিক সরকারের বিশেষ পরিকল্পনা

ডেস্ক রিপোর্ট | প্রকাশিত: ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২০, ১৭:৪৫

মোহসিন কবির

আজ বিশ্ব পর্যটন দিবস। কোভিড-১৯ মহামারিতে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এ খাত। ‘গ্রামীণ উন্নয়নে পর্যটন’—প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সারাদেশে দিবসটি পালিত হচ্ছে। ১৯৮০ সাল থেকে জাতিসংঘের বিশ্ব পর্যটন সংস্থার প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে প্রতিবছর দিবসটি পালিত হচ্ছে।

জিডিপিতে ৩ শতাংশ অবদান রাখা পর্যটন খাত নিয়ে সরকারের রয়েছে মহাপরিকল্পনা। কিন্তু করোনা মহামারির কারণে হোচট খায় সেই পরিকল্পনার বাস্তবায়ন।

তবে, ভ্রমণ পিপাসুরা করোনার কারণে দেশের বাইরে যেতে না পারায় তাদের অনেকেই দেশীয় পর্যটন স্পটগুলোতে ভীড় করছেন। পর্যটন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান রামচন্দ্র দাস এ বিষয়ে নিউজফ্ল্যাশ৭১ কে জানান, “করোনার কারণে বিদেশগামী পর্যটকের সংখ্যা কমে যাওয়ায় তারা দেশের ভেতরের পর্যটনে আকৃষ্ট হচ্ছেন এবং এই সুযোগে বর্তমান অবস্থা থেকে ভালো একটি অবস্থানে যেতে পারবো দেশের পর্যটন খাত”।

তিনি জানান, করোনার কারণে দেশের পর্যটন খাত ক্ষতির মুখে পড়েছে। এ অবস্থায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে বর্তমানে সেবা প্রদান করা হচ্ছে। এজন্য, পর্যটন মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে ট্যুরিজম বোর্ড এবং বেসরকারি খাত মিলে এসওপি (স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর) তৈরি করা হয়েছে বলে জানান রামচন্দ্র দাস।

তিনি বলেন- “যে যে উপাদান থাকলে পর্যটন বিকশিত হয় তার সবকটি উপাদানই বাংলাদেশে রয়েছে। আমাদের নদী, সমূদ্র, পাহাড়, বন, জীববৈচিত্র এবং আমাদের আথিথেয়তাসহ সবগুলো উপাদান দেশে বিদ্যমান। এটাকে কাজে লাগিয়ে পুরো দেশকে পর্যটন কেন্দ্রে রুপান্তরিত করতে পারলে জিডিপিতে বর্তমানের ৩ শতাংশের জায়গায় এ শিল্পের অবদান ১০ শতাংশে নিয়ে যাওয়া সম্ভব”।

দেশের নদী ও হাওড়গুলোকে কেন্দ্র করে সরকারের বিশেষ পরিকল্পনা রয়েছে জানিয়ে পর্যটন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান বলেন- “আমরা ভাবছি যে ভবিষ্যতে নদী কেন্দ্রীক পর্যটনের যে সম্ভাবনা তা যদি কাজে লাগে, তাহলে সারাবছরই পর্যটনের মৌসুম হিসেবে কাজে লাগবে। এখন পর্যটনের সিজন হচ্ছে শুধুমাত্র শীতকাল। কিন্তু নদী ও হাওড়া কেন্দ্রীক পর্যটন অফসিজনেই বেশি হয়”।

বেসরকারি খাতের সঙ্গে পর্যটন কর্পোরেশন এবং মন্ত্রণালয়ের নিবিড় যোগযোগ রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, বেসরকারি খাতকে সহায়তা করতে আমরা সব সময় প্রস্তুত রয়েছি।

এনএফ৭১/এমকে/২০২০



বিষয়:


পাঠকের মন্তব্য

মন্তব্য পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য সম্পাদক দায়ী নন।

Top